বিডিজেন ডেস্ক
দিনের প্রচণ্ড রোদে বেশিক্ষণ বাইরে থাকলে ত্বক যেন পুড়ে যায়! এজন্য সানস্ক্রিন ব্যবহারের অভ্যাস করেন অনেকেই। সানস্ক্রিনে এমন কিছু উপাদান ব্যবহার করা হয়, যা আপনার ত্বককে অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করে। এগুলো ইউভিএ এবং ইউভিবি’র বিরুদ্ধে গড়ে তোলে প্রতিরোধ ক্ষমতা।
তবে সানস্ক্রিনও আছে নানা রকমের, নানা ব্র্যান্ডের। সেসব অনেক ব্যয়বহুলও। বাড়তি খরচ এড়াতে তাই অনেকে বাড়িতেই বানিয়ে নেন সানস্ক্রিন। এতে একদিকে খরচ বাঁচে, অন্যদিকে ভেজাল পণ্য ব্যবহারের বিপদ থেকেও বাঁচা যায়।
আসুন, তবে জেনে নেওয়া যাক, কিভাবে বাড়িতেই বানাবেন সানস্ক্রিন।
প্রক্রিয়া
সানস্ক্রিন বানানোর জন্যে প্রয়োজন হবে ১/৪ কাপ নারকেল তেল, ১/৪ কাপ শিয়া বাটার, ২ টেবিল চামচ জিংক অক্সাইড পাউডার, ১ টেবিল চামচ বিসওয়্যাক্স পেলেটস, ১ চা চামচ ক্যারট সিড অয়েল ও ১০ ফোঁটা এসেনশিয়াল অয়েল। এই এসেনশিয়াল অয়েলের ক্ষেত্রে ল্যাভেন্ডার কিংবা রোজ হলে ভালো হবে।
প্রথমে একটি পাত্রে পরিমাণ মতো পানি নিতে হবে। তাতে একে একে যোগ করতে হবে নারকেল তেল, বিসওয়্যাক্স ও শিয়া বাটার। তারপর প্রতিটি উপকরণ গলে মিশে গেলে আঁচ বন্ধ করে পাত্র নামিয়ে নিতে হবে। মিশ্রণটি সামান্য ঠান্ডা হওয়ার পরে তাতে দিতে হবে জিংক অক্সাইড পাউডার। খেয়াল রাখতে হবে যেন কোনও দানা দানা ভাব না থাকে মিশ্রণে। এরপর তাতে যোগ করতে হবে ক্যারট সিড অয়েল ও এসেনশিয়াল অয়েল। প্রতিটি উপকরণ ভালোভাবে মিশিয়ে নিলেই তৈরি হবে একটি ক্রিমি টেক্সচার।
এভাবে ঘরেই বানিয়ে নিতে পারবেন সানস্ক্রিন। ব্যবহার করুন নিজের হাতে বানানো সানস্ক্রিন, গরমেও ত্বকের যত্ন নিন মনের মতো।
দিনের প্রচণ্ড রোদে বেশিক্ষণ বাইরে থাকলে ত্বক যেন পুড়ে যায়! এজন্য সানস্ক্রিন ব্যবহারের অভ্যাস করেন অনেকেই। সানস্ক্রিনে এমন কিছু উপাদান ব্যবহার করা হয়, যা আপনার ত্বককে অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করে। এগুলো ইউভিএ এবং ইউভিবি’র বিরুদ্ধে গড়ে তোলে প্রতিরোধ ক্ষমতা।
তবে সানস্ক্রিনও আছে নানা রকমের, নানা ব্র্যান্ডের। সেসব অনেক ব্যয়বহুলও। বাড়তি খরচ এড়াতে তাই অনেকে বাড়িতেই বানিয়ে নেন সানস্ক্রিন। এতে একদিকে খরচ বাঁচে, অন্যদিকে ভেজাল পণ্য ব্যবহারের বিপদ থেকেও বাঁচা যায়।
আসুন, তবে জেনে নেওয়া যাক, কিভাবে বাড়িতেই বানাবেন সানস্ক্রিন।
প্রক্রিয়া
সানস্ক্রিন বানানোর জন্যে প্রয়োজন হবে ১/৪ কাপ নারকেল তেল, ১/৪ কাপ শিয়া বাটার, ২ টেবিল চামচ জিংক অক্সাইড পাউডার, ১ টেবিল চামচ বিসওয়্যাক্স পেলেটস, ১ চা চামচ ক্যারট সিড অয়েল ও ১০ ফোঁটা এসেনশিয়াল অয়েল। এই এসেনশিয়াল অয়েলের ক্ষেত্রে ল্যাভেন্ডার কিংবা রোজ হলে ভালো হবে।
প্রথমে একটি পাত্রে পরিমাণ মতো পানি নিতে হবে। তাতে একে একে যোগ করতে হবে নারকেল তেল, বিসওয়্যাক্স ও শিয়া বাটার। তারপর প্রতিটি উপকরণ গলে মিশে গেলে আঁচ বন্ধ করে পাত্র নামিয়ে নিতে হবে। মিশ্রণটি সামান্য ঠান্ডা হওয়ার পরে তাতে দিতে হবে জিংক অক্সাইড পাউডার। খেয়াল রাখতে হবে যেন কোনও দানা দানা ভাব না থাকে মিশ্রণে। এরপর তাতে যোগ করতে হবে ক্যারট সিড অয়েল ও এসেনশিয়াল অয়েল। প্রতিটি উপকরণ ভালোভাবে মিশিয়ে নিলেই তৈরি হবে একটি ক্রিমি টেক্সচার।
এভাবে ঘরেই বানিয়ে নিতে পারবেন সানস্ক্রিন। ব্যবহার করুন নিজের হাতে বানানো সানস্ক্রিন, গরমেও ত্বকের যত্ন নিন মনের মতো।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
গরম এলেই হু হু করে বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ বিল। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা জরুরি। তবে জানেন কি, সহজ কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই গরমে বিদ্যুৎ বিল কমানো সম্ভব। চলুন জেনে নিই, আসছে গ্রীষ্মে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন বিদ্যুৎ বিল।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
২৪ দিন আগে