বিডিজেন ডেস্ক
বিদেশে উচ্চতর ডিগ্রি নেওয়া কিংবা চাকরির ক্ষেত্রে নিজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য নতুন ভাষা শেখার গুরুত্ব অপরিসীম। সারা বিশ্বে মানুষ প্রায় সাত হাজারের বেশি ভাষায় কথা বলে। এর মধ্যে জনসংখ্যার দিক থেকে দেখতে গেলে সবচেয়ে বেশি মানুষ কথা বলে চীনের ম্যান্ডারিন ভাষায়। এই সংখ্যা একশ কোটিরও বেশি।
তার মানে কি এই ভাষাই সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী বা এই ভাষাটিই কি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ?
এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে বেশ কিছু গবেষণাও হয়েছে। এমন এক গবেষণা করেছেন আবুধাবি ভিত্তিক গবেষক কাই চ্যান যিনি ইনসেড ইনোভেশন এবং পলিসি ইনিশিয়েটিভেল নামের একটি প্রতিষ্ঠান। ওই গবেষণায় ভাষার গুরুত্ব পরিমাপে ৫টি সূচক ব্যবহার করা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে ভ্রমণের ক্ষমতা, অর্থনৈতিক গুরুত্ব, সংলাপে নিয়োজিত হওয়ার ক্ষমতা, জ্ঞান এবং প্রচার মাধ্যমে ব্যবহার এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কে জড়িত থাকার ক্ষমতা।
এসব সূচক বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে, ইংরেজি ভাষাই এখনো পর্যন্ত সবচেয়ে শক্তিশালী ভাষা। এর পরেই রয়েছে ম্যান্ডারিন, ফরাসি, স্প্যানিশ এবং আরবি ভাষা।
ভিডিওতে দেখুন
কোথায় শিখবেন ভাষা?
বিদেশি ভাষা শেখার জন্য বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে বাংলাদেশে। এর মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটে ১৪টি ভাষা শেখানো হয়। এগুলো হচ্ছে ইংরেজি, বাংলা (বিদেশিদের জন্য), ফরাসি, স্প্যানিশ, জার্মান, তুর্কি, ইতালিয়ান, জাপানি, চীনা, কোরিয়ান, হিন্দি, ফার্সি ও আরবি।
এছাড়া চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ব্রিটিশ কাউন্সিল, আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ, গ্যেটে ইনস্টিটিউট, রুশ বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি কেন্দ্র উল্লেখযোগ্য।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, শান্তা মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে ম্যান্ডারিনসহ বিদেশি ভাষা শেখার সুযোগ রয়েছে।
ব্যক্তি পর্যায়ে বিভিন্ন ভাষা শেখার প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যার মধ্যে একটি হচ্ছে ঢাকা ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব। এই প্রতিষ্ঠানটিতে ১৬-১৭টি ভাষা শেখানো হয়। এছাড়া গ্লোবাল এবং একুশে নামেও ভাষা শেখার প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
গ্যেটে ইনস্টিটিউটে শিখতে পারেন জার্মান ভাষা। এখানে জার্মান ভাষার বিভিন্ন পর্যায়ের সনদ নেওয়ার সুযোগ আছে। নির্ধারিত ফি দিয়ে ভর্তি হতে পারবেন যে কেউ। রাশিয়ান হাউস ইন ঢাকায় রুশ ভাষা শেখার সুযোগ আছে। ৯ মাসে ৩ সেমিস্টারে বিভক্ত ক্লাস। নির্ধারিত ফি দিয়ে ভর্তি হতে পারবেন যে কেউ।
এছাড়া দেশের প্রায় সকল জেলায় সরকারি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে কোরিয়ান ভাষা শেখানো হয়।
খরচ কেমন হবে?
সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভাষা শেখার ক্ষেত্রে খরচ কিছুটা বাজেটের মধ্যেই থাকে। তবে বেসরকারি কিংবা ব্যক্তি পর্যায়ে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভাষা শেখার ক্ষেত্রে একটু বেশি বাজেট থাকতে হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটে এক বছর মেয়াদী কোর্সগুলো সম্পন্ন করতে ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার টাকার মতো খরচ হবে। তবে এটা বাংলাদেশিদের জন্য এবং এককালীন।
বিদেশিদের জন্য খরচ কিছুটা বেশি। তাদেরকে কোর্স প্রতি ৩০ হাজার টাকা গুনতে হবে।
আর তিনমাস মেয়াদী শর্ট কোর্স গুলোর ক্ষেত্রে খরচ ভিন্ন।
ঢাকা ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের বিভিন্ন ভাষার শর্ট কিংবা দীর্ঘমেয়াদি কোর্সগুলো করতে ১০ হাজার থেকে শুরু করে ২০ হাজার টাকার মধ্যে করা যাবে।
এছাড়া গ্যেটে ইনস্টিটিউটে জার্মান ভাষা শিখতে চাইলে খরচ পড়বে ১১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ২৮ হাজার টাকা পর্যন্ত।
বিদেশে উচ্চতর ডিগ্রি নেওয়া কিংবা চাকরির ক্ষেত্রে নিজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য নতুন ভাষা শেখার গুরুত্ব অপরিসীম। সারা বিশ্বে মানুষ প্রায় সাত হাজারের বেশি ভাষায় কথা বলে। এর মধ্যে জনসংখ্যার দিক থেকে দেখতে গেলে সবচেয়ে বেশি মানুষ কথা বলে চীনের ম্যান্ডারিন ভাষায়। এই সংখ্যা একশ কোটিরও বেশি।
তার মানে কি এই ভাষাই সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী বা এই ভাষাটিই কি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ?
এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে বেশ কিছু গবেষণাও হয়েছে। এমন এক গবেষণা করেছেন আবুধাবি ভিত্তিক গবেষক কাই চ্যান যিনি ইনসেড ইনোভেশন এবং পলিসি ইনিশিয়েটিভেল নামের একটি প্রতিষ্ঠান। ওই গবেষণায় ভাষার গুরুত্ব পরিমাপে ৫টি সূচক ব্যবহার করা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে ভ্রমণের ক্ষমতা, অর্থনৈতিক গুরুত্ব, সংলাপে নিয়োজিত হওয়ার ক্ষমতা, জ্ঞান এবং প্রচার মাধ্যমে ব্যবহার এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কে জড়িত থাকার ক্ষমতা।
এসব সূচক বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে, ইংরেজি ভাষাই এখনো পর্যন্ত সবচেয়ে শক্তিশালী ভাষা। এর পরেই রয়েছে ম্যান্ডারিন, ফরাসি, স্প্যানিশ এবং আরবি ভাষা।
ভিডিওতে দেখুন
কোথায় শিখবেন ভাষা?
বিদেশি ভাষা শেখার জন্য বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে বাংলাদেশে। এর মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটে ১৪টি ভাষা শেখানো হয়। এগুলো হচ্ছে ইংরেজি, বাংলা (বিদেশিদের জন্য), ফরাসি, স্প্যানিশ, জার্মান, তুর্কি, ইতালিয়ান, জাপানি, চীনা, কোরিয়ান, হিন্দি, ফার্সি ও আরবি।
এছাড়া চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ব্রিটিশ কাউন্সিল, আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ, গ্যেটে ইনস্টিটিউট, রুশ বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি কেন্দ্র উল্লেখযোগ্য।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, শান্তা মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে ম্যান্ডারিনসহ বিদেশি ভাষা শেখার সুযোগ রয়েছে।
ব্যক্তি পর্যায়ে বিভিন্ন ভাষা শেখার প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যার মধ্যে একটি হচ্ছে ঢাকা ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব। এই প্রতিষ্ঠানটিতে ১৬-১৭টি ভাষা শেখানো হয়। এছাড়া গ্লোবাল এবং একুশে নামেও ভাষা শেখার প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
গ্যেটে ইনস্টিটিউটে শিখতে পারেন জার্মান ভাষা। এখানে জার্মান ভাষার বিভিন্ন পর্যায়ের সনদ নেওয়ার সুযোগ আছে। নির্ধারিত ফি দিয়ে ভর্তি হতে পারবেন যে কেউ। রাশিয়ান হাউস ইন ঢাকায় রুশ ভাষা শেখার সুযোগ আছে। ৯ মাসে ৩ সেমিস্টারে বিভক্ত ক্লাস। নির্ধারিত ফি দিয়ে ভর্তি হতে পারবেন যে কেউ।
এছাড়া দেশের প্রায় সকল জেলায় সরকারি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে কোরিয়ান ভাষা শেখানো হয়।
খরচ কেমন হবে?
সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভাষা শেখার ক্ষেত্রে খরচ কিছুটা বাজেটের মধ্যেই থাকে। তবে বেসরকারি কিংবা ব্যক্তি পর্যায়ে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভাষা শেখার ক্ষেত্রে একটু বেশি বাজেট থাকতে হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটে এক বছর মেয়াদী কোর্সগুলো সম্পন্ন করতে ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার টাকার মতো খরচ হবে। তবে এটা বাংলাদেশিদের জন্য এবং এককালীন।
বিদেশিদের জন্য খরচ কিছুটা বেশি। তাদেরকে কোর্স প্রতি ৩০ হাজার টাকা গুনতে হবে।
আর তিনমাস মেয়াদী শর্ট কোর্স গুলোর ক্ষেত্রে খরচ ভিন্ন।
ঢাকা ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের বিভিন্ন ভাষার শর্ট কিংবা দীর্ঘমেয়াদি কোর্সগুলো করতে ১০ হাজার থেকে শুরু করে ২০ হাজার টাকার মধ্যে করা যাবে।
এছাড়া গ্যেটে ইনস্টিটিউটে জার্মান ভাষা শিখতে চাইলে খরচ পড়বে ১১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ২৮ হাজার টাকা পর্যন্ত।
চট্টগ্রামে সরকারিভাবে বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (বিকেটিটিসি) সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর-২০২৫ সেশনে কোরিয়ান ভাষা প্রশিক্ষণ কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
জিম বা ব্যায়ামাগারে যাওয়ার সময় পাচ্ছেন না? চিন্তার কিছু নেই, প্রতিদিনের রুটিনে অন্তত ১৫ মিনিট দ্রুত হাঁটা যোগ করলেই সুস্থ থাকা সম্ভব। নতুন গবেষণায় এমনটাই জানা গেছে।
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।
বিদেশ থেকে আসার সময় যাত্রীরা নিজের ছেলেমেয়ে, স্ত্রী, মা-বাবাসহ আত্মীয়স্বজনের জন্য নানা ধরনের উপহারসামগ্রী আনেন। আবার গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রও নিয়ে আসেন তারা। এ জন্য সরকার ব্যাগেজ রুল সুবিধা দেয়।