বিডিজেন ডেস্ক
প্রথমবার বিদেশ গমনের সময় পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকায় অনেক সময় কিছু ভুল হয়ে যায় এবং ক্ষেত্রবিশেষে তা মারাত্মক সমস্যার সৃষ্টি করে। তাই বিদেশ গমনের পূর্বে আমাদের নিরাপদ ভ্রমণের নীতিগুলো জানতে হবে।
বিদেশে যাওয়ার পথে যা যা নিতে হবে তার একটি তালিকা তৈরি করুন। যে ব্যাগটি উড়োজাহাজে নিজের সাথে রাখবেন সেখানে টাকা-পয়সা, গহনা, ভ্রমণ ও চাকরি সংক্রান্ত কাগজপত্র রাখুন এবং যে ব্যাগটি বিমানের লকারে দেবেন, সেটির ওজন পরীক্ষা করবেন এবং ২০ কেজির মধ্যে ওজন রাখবেন ।
ব্যাগটি দড়ি বা প্যাকিং টেপ দিয়ে শক্ত করে বেঁধে নিতে হবে, যাতে যাত্রাকালীন সময়ে ব্যাগ ছিঁড়ে না যায়। ভ্রমণের জন্য হালকা কিন্তু শক্ত উপাদান দিয়ে তৈরি এবং ভালো তালার ব্যবস্থাসহ ব্যাগ কিনবেন। প্রতিটি ব্যাগে নাম, ঠিকানা ও ফোন নাম্বার লিখবেন।
ধারালো বস্তু, যেমন- বেড, কাঁচি, ছুরি ইত্যাদি সিকিউরিটি চেকের সময় ধরা পড়ে এবং ফেলে দেওয়া হয়। তাই নিষিদ্ধ কোনো জিনিস যেমন- আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরকজাতীয় পদার্থ, নিষিদ্ধ মাদক ও ড্রাগ, আগুন ধরে এমন তরল পদার্থ (লাইটার), দুর্গন্ধ বের হয় এমন পদার্থ, মাংস, দুধ, ডিম ও অন্যান্য পোল্ট্রিজাতীয় খাবার , ফুল, ফল, সবজি, পান, গুল, সাদাপাতা ইত্যাদি ব্যাগে নেবেন না। এছাড়াও প্লেন ও এয়ারপোর্টে ধূমপান এবং প্লেনে মোবাইল ফোন ও ট্রানজিস্টার রেডিও ব্যবহার করা নিষেধ। আর অপরিচিত ব্যক্তির দেয়া কোনো জিনিসই বহন করবেন না।
ভিডিওতে দেখুন
ইমিগ্রেশনে করণীয়
কাউন্টারে প্রার্থীর পাসপোর্ট, ভিসা, জনশক্তি ব্যুরোর ছাড়পত্র ইত্যাদি পরীক্ষা করে সঠিক থাকলে তবেই পাসপোর্ট সিলমোহর করে প্রার্থীকে ভেতরে প্রবেশ করার অনুমতি দেওয়া হয় এবং সেখানে উড়োজাহাজে আরোহণের পূর্ব পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। ইমিগ্রেশনের সামনে লাইন দিয়ে দাঁড়ান এবং আপনার পাসপোর্ট, ভিসা, ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস ফরমসহ তৈরি থাকুন। অফিসার আপনার পাসপোর্টে ওই দেশে যাওয়ার তারিখসহ সিল দিয়ে দেবে।
উড়োজাহাজে যা করবেন
উড়োজাহাজে আরোহণের পূর্বে ইংরেজি ও বাংলায় মাইক্রোফোনে ঘোষণা করা হবে এবং ডিসপ্লে বোর্ড ও টেলিভিশন মনিটরে দেখানো হবে। ঘোষণার পরই বোর্ডিং-কার্ড হাতে নিয়ে উড়োজাহাজের দিকে অগ্রসর হতে হয়।
বিদেশে পৌঁছানোর পর যা করবেন
বিদেশে পোঁছানোর পর বিমানবন্দরে বেশ কিছু কাজ থাকে, যেগুলো সম্পর্কে ঠিক মত জানা না থাকলে হতে হয় বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন। বিদেশে বিমানবন্দরে নেমে ব্যাগ সংগ্রহের জন্য কনভেয়ার বেল্টের সামনে দাঁড়াতে হবে। কনভেয়ার বেল্টের ওপর আপনার ফ্লাইট নাম্বার দেওয়া থাকবে, সেটা খেয়াল করতে হবে। আপনার কাস্টমস ডিক্লারেশন ফরম সাথে রাখুন এবং কাস্টমস অফিসার চাইলে তা দেখান। বেল্টে ব্যাগ না পাওয়া গেলে বা ব্যাগ হারিয়ে গেলে সাথে সাথে এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে এবং ক্লেইম ফরম পূরণ করতে হবে। প্রয়োজনে তথ্যকেন্দ্রের সহায়তা নিতে পারবেন। এয়ারলাইন্স আপনার ব্যাগ খুঁজে আপনার ঠিকানায় যোগাযোগ করে আপনার হারানো ব্যাগ আপনার কাছে পৌঁছে দেবে।
প্রথমবার বিদেশ গমনের সময় পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকায় অনেক সময় কিছু ভুল হয়ে যায় এবং ক্ষেত্রবিশেষে তা মারাত্মক সমস্যার সৃষ্টি করে। তাই বিদেশ গমনের পূর্বে আমাদের নিরাপদ ভ্রমণের নীতিগুলো জানতে হবে।
বিদেশে যাওয়ার পথে যা যা নিতে হবে তার একটি তালিকা তৈরি করুন। যে ব্যাগটি উড়োজাহাজে নিজের সাথে রাখবেন সেখানে টাকা-পয়সা, গহনা, ভ্রমণ ও চাকরি সংক্রান্ত কাগজপত্র রাখুন এবং যে ব্যাগটি বিমানের লকারে দেবেন, সেটির ওজন পরীক্ষা করবেন এবং ২০ কেজির মধ্যে ওজন রাখবেন ।
ব্যাগটি দড়ি বা প্যাকিং টেপ দিয়ে শক্ত করে বেঁধে নিতে হবে, যাতে যাত্রাকালীন সময়ে ব্যাগ ছিঁড়ে না যায়। ভ্রমণের জন্য হালকা কিন্তু শক্ত উপাদান দিয়ে তৈরি এবং ভালো তালার ব্যবস্থাসহ ব্যাগ কিনবেন। প্রতিটি ব্যাগে নাম, ঠিকানা ও ফোন নাম্বার লিখবেন।
ধারালো বস্তু, যেমন- বেড, কাঁচি, ছুরি ইত্যাদি সিকিউরিটি চেকের সময় ধরা পড়ে এবং ফেলে দেওয়া হয়। তাই নিষিদ্ধ কোনো জিনিস যেমন- আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরকজাতীয় পদার্থ, নিষিদ্ধ মাদক ও ড্রাগ, আগুন ধরে এমন তরল পদার্থ (লাইটার), দুর্গন্ধ বের হয় এমন পদার্থ, মাংস, দুধ, ডিম ও অন্যান্য পোল্ট্রিজাতীয় খাবার , ফুল, ফল, সবজি, পান, গুল, সাদাপাতা ইত্যাদি ব্যাগে নেবেন না। এছাড়াও প্লেন ও এয়ারপোর্টে ধূমপান এবং প্লেনে মোবাইল ফোন ও ট্রানজিস্টার রেডিও ব্যবহার করা নিষেধ। আর অপরিচিত ব্যক্তির দেয়া কোনো জিনিসই বহন করবেন না।
ভিডিওতে দেখুন
ইমিগ্রেশনে করণীয়
কাউন্টারে প্রার্থীর পাসপোর্ট, ভিসা, জনশক্তি ব্যুরোর ছাড়পত্র ইত্যাদি পরীক্ষা করে সঠিক থাকলে তবেই পাসপোর্ট সিলমোহর করে প্রার্থীকে ভেতরে প্রবেশ করার অনুমতি দেওয়া হয় এবং সেখানে উড়োজাহাজে আরোহণের পূর্ব পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। ইমিগ্রেশনের সামনে লাইন দিয়ে দাঁড়ান এবং আপনার পাসপোর্ট, ভিসা, ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস ফরমসহ তৈরি থাকুন। অফিসার আপনার পাসপোর্টে ওই দেশে যাওয়ার তারিখসহ সিল দিয়ে দেবে।
উড়োজাহাজে যা করবেন
উড়োজাহাজে আরোহণের পূর্বে ইংরেজি ও বাংলায় মাইক্রোফোনে ঘোষণা করা হবে এবং ডিসপ্লে বোর্ড ও টেলিভিশন মনিটরে দেখানো হবে। ঘোষণার পরই বোর্ডিং-কার্ড হাতে নিয়ে উড়োজাহাজের দিকে অগ্রসর হতে হয়।
বিদেশে পৌঁছানোর পর যা করবেন
বিদেশে পোঁছানোর পর বিমানবন্দরে বেশ কিছু কাজ থাকে, যেগুলো সম্পর্কে ঠিক মত জানা না থাকলে হতে হয় বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন। বিদেশে বিমানবন্দরে নেমে ব্যাগ সংগ্রহের জন্য কনভেয়ার বেল্টের সামনে দাঁড়াতে হবে। কনভেয়ার বেল্টের ওপর আপনার ফ্লাইট নাম্বার দেওয়া থাকবে, সেটা খেয়াল করতে হবে। আপনার কাস্টমস ডিক্লারেশন ফরম সাথে রাখুন এবং কাস্টমস অফিসার চাইলে তা দেখান। বেল্টে ব্যাগ না পাওয়া গেলে বা ব্যাগ হারিয়ে গেলে সাথে সাথে এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে এবং ক্লেইম ফরম পূরণ করতে হবে। প্রয়োজনে তথ্যকেন্দ্রের সহায়তা নিতে পারবেন। এয়ারলাইন্স আপনার ব্যাগ খুঁজে আপনার ঠিকানায় যোগাযোগ করে আপনার হারানো ব্যাগ আপনার কাছে পৌঁছে দেবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
গরম এলেই হু হু করে বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ বিল। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা জরুরি। তবে জানেন কি, সহজ কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই গরমে বিদ্যুৎ বিল কমানো সম্ভব। চলুন জেনে নিই, আসছে গ্রীষ্মে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন বিদ্যুৎ বিল।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
১৩ দিন আগে