বিডিজেন ডেস্ক
বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগে দেরিতে ঘুমানোর অভ্যাস রয়েছে অধিকাংশের। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে- অনেকে ঘুমানোর আগে ফোন স্ক্রল করেন, অনেকে আবার সিনেমা বা সিরিজ দেখতে বসেন কিংবা বই পড়তে শুরু করেন। এতে সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠা খুবই কষ্টকর হয়ে পড়ে। তবুও ব্যস্ততার কারণে উঠতেই হয়। এক্ষেত্রে অনেকে ব্যবহার করে থাকেন অ্যালার্ম। সঠিক সময়ে অ্যালার্মই ঘুম ভাঙাতে সাহায্য করে। তবে রোজকার অ্যালার্ম শরীরের জন্য মোটেও ভালো নয়। চলুন জেনে নিই, অ্যালার্ম ছাড়াই যেসব কৌশলে আপনার ঘুম ভাঙবে তাড়াতাড়ি।
সবচেয়ে প্রথমে যেটা করবেন, তা হলো অ্যালার্ম বন্ধ করে দিন। এটাই স্বাভাবিক উপায়ে ঘুম ভাঙানোর প্রথম উপায়। দু’তিন সপ্তাহ লক্ষ রাখুন আর নোট রাখুন ঠিক কখন আপনার ঘুম ভাঙছে। কত ঘণ্টা ঘুম আপনার জন্য জরুরি তার একটা ধারণা পাবেন।
সেই অনুযায়ী ঘুমতে যাওয়ার সময়টা নির্দিষ্ট করুন। আর অবশ্যই ফোন থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখুন এই সময়টা। কারণ বেশিরভাগ সময়ই সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করেই ঘুমের জন্য বরাদ্দ অনেকটা সময়ই আমরা নষ্ট করে ফেলি।
রাতের জন্য অপেক্ষা করবেন না। ঘুম থেকে উঠেই বরং বিছানাটা গুছিয়ে ফেলুন। এতে রাতে কিছুটা হলেও সময় বাঁচবে।
রাতে বেশি ভারী কোনো খাবার না খাওয়াই ভালো। হালকা খাবার দ্রুত হজম হতে সাহায্য করবে। তেল-ঝাল-মশলাদার খাবার রাতে খেলে বদহজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার প্রভাবে ব্যাঘাত ঘটতে পারে ঘুমেও। অনেকেই রাতে কিছু না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়েন। এই অভ্যাসও ভালো নয়। ঘুম আসতে দেরি হয়। রাতে পর্যাপ্ত না ঘুমালে সকালে ঘুম ভাঙতে বেলা হয়ে যায়।
অনেক সময় কোনো কাজের তাড়া থাকলে, এমনিতেই ঘুম ভেঙে যায়। সকালে ওঠার একটি কারণ তৈরি করুন। বাড়ির কোনো দায়িত্ব হতে পারে। নিজের পছন্দ মতো কোনো কাজ করতে পারেন। প্রথম দিকে জোর করেই উঠে পড়ুন। কিছু দিন পর থেকে দেখবেন অভ্যাস হয়ে গেছে।
জানলার পর্দাগুলো সরিয়ে রাখুন। সকাল হলেই জানলা দিয়ে রোদ পড়বে চোখে। এতে খুব তাড়াতাড়ি ঘুমও ভেঙে যাবে।
তথ্যসূত্র: নিউজ১৮
বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগে দেরিতে ঘুমানোর অভ্যাস রয়েছে অধিকাংশের। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে- অনেকে ঘুমানোর আগে ফোন স্ক্রল করেন, অনেকে আবার সিনেমা বা সিরিজ দেখতে বসেন কিংবা বই পড়তে শুরু করেন। এতে সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠা খুবই কষ্টকর হয়ে পড়ে। তবুও ব্যস্ততার কারণে উঠতেই হয়। এক্ষেত্রে অনেকে ব্যবহার করে থাকেন অ্যালার্ম। সঠিক সময়ে অ্যালার্মই ঘুম ভাঙাতে সাহায্য করে। তবে রোজকার অ্যালার্ম শরীরের জন্য মোটেও ভালো নয়। চলুন জেনে নিই, অ্যালার্ম ছাড়াই যেসব কৌশলে আপনার ঘুম ভাঙবে তাড়াতাড়ি।
সবচেয়ে প্রথমে যেটা করবেন, তা হলো অ্যালার্ম বন্ধ করে দিন। এটাই স্বাভাবিক উপায়ে ঘুম ভাঙানোর প্রথম উপায়। দু’তিন সপ্তাহ লক্ষ রাখুন আর নোট রাখুন ঠিক কখন আপনার ঘুম ভাঙছে। কত ঘণ্টা ঘুম আপনার জন্য জরুরি তার একটা ধারণা পাবেন।
সেই অনুযায়ী ঘুমতে যাওয়ার সময়টা নির্দিষ্ট করুন। আর অবশ্যই ফোন থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখুন এই সময়টা। কারণ বেশিরভাগ সময়ই সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করেই ঘুমের জন্য বরাদ্দ অনেকটা সময়ই আমরা নষ্ট করে ফেলি।
রাতের জন্য অপেক্ষা করবেন না। ঘুম থেকে উঠেই বরং বিছানাটা গুছিয়ে ফেলুন। এতে রাতে কিছুটা হলেও সময় বাঁচবে।
রাতে বেশি ভারী কোনো খাবার না খাওয়াই ভালো। হালকা খাবার দ্রুত হজম হতে সাহায্য করবে। তেল-ঝাল-মশলাদার খাবার রাতে খেলে বদহজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার প্রভাবে ব্যাঘাত ঘটতে পারে ঘুমেও। অনেকেই রাতে কিছু না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়েন। এই অভ্যাসও ভালো নয়। ঘুম আসতে দেরি হয়। রাতে পর্যাপ্ত না ঘুমালে সকালে ঘুম ভাঙতে বেলা হয়ে যায়।
অনেক সময় কোনো কাজের তাড়া থাকলে, এমনিতেই ঘুম ভেঙে যায়। সকালে ওঠার একটি কারণ তৈরি করুন। বাড়ির কোনো দায়িত্ব হতে পারে। নিজের পছন্দ মতো কোনো কাজ করতে পারেন। প্রথম দিকে জোর করেই উঠে পড়ুন। কিছু দিন পর থেকে দেখবেন অভ্যাস হয়ে গেছে।
জানলার পর্দাগুলো সরিয়ে রাখুন। সকাল হলেই জানলা দিয়ে রোদ পড়বে চোখে। এতে খুব তাড়াতাড়ি ঘুমও ভেঙে যাবে।
তথ্যসূত্র: নিউজ১৮
ডিজিটাল মাধ্যমে বিভিন্নভাবে হ্যাকাররা ফাঁদ পেতে রাখে। শুধু টাকাপয়সা নেওয়াই নয় স্মার্টফোন কব্জা করে আপনার অজান্তেই সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য তারা হাতিয়ে নিতে পারে নিমেষে। তা হলে উপায়?
আমরা দিনের শুরুতে অনেকেই চা পান করি। কেউ খালি পেটে পান করি, আবার কেউ নাশতার সময় পান করি। পুষ্টিবিদদের মতে, চায়ের অনেক উপকারী গুণাগুণ রয়েছে। কিন্তু খালি পেটে চা কি আদৌ স্বাস্থ্যকর? কী কী হতে পারে খালি পেটে চা খেলে?
শীতে গরম পানি ছাড়া গোসল করার কথা যেন ভাবাই যায় না। তবে গরম পানি নিয়ে রয়েছে নানা বিশেষজ্ঞের নানা মত। চলুন জেনে নেওয়া যাক গরম পানি দিয়ে গোসল করা ভালো না খারাপ!