রোববার দিনের শুরুতে কিছুটা ইতিবাচক ছিল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক। প্রথম ৫ মিনিটে প্রধান সূচক বাড়ে ১৩ পয়েন্ট। এরপর শুরু হয় পতন। লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক কমেছে ৬১ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট।
এতে, টানা ৯ কার্যদিবসে ৪৪৬ পয়েন্ট কমে বর্তমানে সূচকের অবস্থান ৫ হাজার ২৫০ পয়েন্টে। এ ছাড়া কমেছে ডিএস ৩০ ও এসএমই সূচকও।
নিয়ন্ত্রক সংস্থার কর্মকর্তারা বলছেন, বাজারকে গতিশীল করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, ‘সরকারের এখন অনেক প্রায়োরিটি সেক্টর রয়েছে। সেখানে সরকার ফাইন্যান্সিং করবে। পুঁজিবাজার থেকে যদি ফাইন্যান্সিং করে, ভবিষ্যতে যদি গ্রোথ আসে, বিএমআরই করতে পারে, তাহলে আমরা মনে করি পুঁজিবাজারের জন্য এটা সহায়ক হবে। সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সংকটও দূর হবে।’
রোববার ডিএসইতে লেনদেন হয় ৩২২ কোটি টাকার শেয়ার। আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে ১৮৬ কোটি টাকা। হাতবদলে অংশ নেওয়া ৩৮২টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর কমেছে ৮৪ ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩১টি, কমেছে ৩২২ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক কমেছে ১৭০ দশমিক ৪০ পয়েন্ট। লেনদেন হয় ৮ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ারের।
',tags:[],news_slug:"pptxrrcgeg",story_type:"Story"}}},video:{},photo:{},home:{loading:"IDLE",collections:[],error:null},section:{},tag:{},author:{}}